আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
ঘূর্ণিঝড় ‘ভাবী’ আগামীকাল বুধবার দক্ষিণ কোরিয়ার উপকূলে আছড়ে পড়তে পারে বলে পূর্বাভাস রয়েছে। দেশটির জেজুদ্বীপের দক্ষিণ পশ্চিম উপকূলে ঘূর্ণিঝড়টি আছড়ে পড়বে বলে জানিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার আবহাওয়া অধিদপ্তর কেএমএ। উত্তর ভিয়েতনামের একটি পর্বতের নাম অনুসারে এই ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করা হয়েছে ‘ভাবী’।
আবহাওয়া দপ্তরের তথ্য মতে, বুধবার থেকে বৃহস্পতিবার রাতে টাইফুনটি জেজু ও জেওলা প্রদেশের পশ্চিম উপকূলীয় অঞ্চলে ঘণ্টায় ১৪৪-২১৬ কিলোমিটার বেগে পৌঁছাবে। কোরিয়ার দক্ষিণ ও পশ্চিম অঞ্চলে বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ১৮৪ কিলোমিটার বেগে প্রবাহিত হতে পারে। আগামী বৃহস্পতিবার সকালে দেগু সিটির প্রায় ৮০ কিলোমিটার পশ্চিম উত্তর পশ্চিমে এবং রাজধানী সিউলের আশপাশের শহরগুলোর ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
এর আগে, গত শনিবার জাপানের ওকিনাওয়া দ্বীপ থেকে প্রায় ২১০ কিলোমিটার উত্তর পশ্চিমে তাইওয়ানের কাছে তাইপেই জলের ওপর দিয়ে ঘূর্ণিঝড়টি প্রবাহিত হয়েছে। এদিকে কোরিয়া সরকার এবং দুর্যোগ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ভাবী থেকে দেশকে রক্ষার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
যে কোনো ক্ষয়ক্ষ’তি থেকে রক্ষার জন্য বাংলাদেশি নাগরিকদের সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করার আহবান জানান দক্ষিণ কোরিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এইচ ই আবিদা ইসলাম।
মঙ্গল গ্রহে ১ একর জমি কিনলেন বাঙালি যুবক, হাতে পেলেন দলিল
মানুষের স্বপ্ন ছুটছে এখন মঙ্গলগ্রহের দিকে। চাঁদ পেরিয়ে এখন বাঙালিরও নজর মঙ্গল গ্রহে! তাই এ বার লাল গ্রহে জমি কিনতে উদ্যোগী বাঙালি। ইতোমধ্যেই মঙ্গলে জমি কিনে ফেললেন ভারতের হুগলি শ্রীরামপুরের বাসিন্দা শৌনক দাস।
তবে লাল গ্রহে জমি কিনতে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করতে হয়নি শৌনককে। বলা যেতে পারে একেবারে ‘পানির দামে’ই মঙ্গল গ্রহে জমি কিনে ফেলেছেন সদ্য বিবাহিত শৌনক দাস। মঙ্গলে ১ একর জমির দাম পড়েছে মাত্র ৩,০০০ রুপি!
কিন্তু মঙ্গলে কী আর কোনও দিন যাওয়া যাবে! এ বিষয়ে শৌনকের মত, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি যে গতিতে উন্নত হচ্ছে তাতে অদূর ভবিষ্যতে মঙ্গল গ্রহও হয়তো মানুষের বাসযোগ্য হয়ে উঠবে। ইতোমধ্যেই শৌনকের নামে একটি চিপ মঙ্গলে পাঠিয়েছে নাসা। সম্প্রতি, জমির দলিলও হাতে পেয়ে গিয়েছেন শৌনক। শৌনক বর্তমানে একটি বেসরকারি সংস্থায় কর্মরত।
২০২৪ সালে চাঁদে লোক পাঠানোর পরিকল্পনা করছে নাসা। চন্দ্রযান এবং মঙ্গলযানের জন্য অভিযাত্রীদের ব্যবহারযোগ্য উপযুক্ত টয়লেট বানাতে হবে। সমস্ত দিক বিচার বিবেচনা করে চন্দ্রযানের সেই নকশাই তৈরী করছে শৌনকের সংস্থা।