কূটনৈতিক ডেস্ক:
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষ উপলক্ষে বাংলাদেশের জনগণকে শুভেচ্ছা বার্তা পাঠিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
মঙ্গলবার (২৩ মার্চ) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের জনগণকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ভ্লাদিমির পুতিন। এছাড়া জার্মানির প্রেসিডেন্ট, স্পেনের রাজা, ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্টও শুভেচ্ছা বার্তা পাঠিয়েছেন। আরও বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধান শুভেচ্ছা বার্তা পাঠাবেন বলে আমরা প্রত্যাশা করছি।
এ সময় ড. মোমেন জানান, সোমবার (২২ মার্চ) ভারত সরকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে আন্তর্জাতিক গান্ধী শান্তি পুরস্কার দিয়েছে। এটা আমাদের জন্য অত্যন্ত সম্মানের। আমরা আনন্দিত।
সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম, পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, পররাষ্ট্র সচিব (পূর্ব) মাশফি বিনতে শামস উপস্থিত ছিলেন।
দেশের প্রত্যেক মানুষের দায়িত্ব মোদিকে সম্মান করা: হানিফ
ওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর জন্ম শতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে ২৬ মার্চ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আসার কথা। পাকিস্থানের প্রেতাত্মারা হঠাৎ সুর তুলছে- তারা নাকি নরেন্দ্র মোদিকে আসতে দিতে চায় না।
আপনারা সিদ্ধান্ত নেওয়ার কে? রাষ্ট্রীয় অতিথি হিসেবে যিনি আসবেন, দেশের প্রত্যেকটি মানুষের দায়িত্ব তাকে সম্মান করা। পৃথিবীর সকল রাষ্ট্রের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলতে নীতি হিসেবে জাতির পিতা ঘোষণা করে গেছেন। তবে কোনো দেশের সঙ্গে সমস্যা থাকলে তা দ্বিপাক্ষিক সিদ্ধান্তে সমাধান করা হবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে লক্ষ্মীপুর জেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে তিনি এসব কথা বলেন। শহরের ওয়েলকাম চাইনিজ রেস্টুরেন্ট মিলনায়তনে জেলা আওয়ামী লীগ এ আয়োজন করে।
তিনি আরো বলেন, শেখ হাসিনা নিজেকে বিশ্বের মধ্যে অত্যন্ত যোগ্য দক্ষ রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছেন। বিদেশি অতিথিরা বলছেন, শেখ হাসিনা এখন অনেকের কাছে অনুপ্রেরণাময়ী নেতা। আমেরিকান সাংবাদিক নিকোলাস ডোনাবেট ক্রিস্টোফ লিখেছেন- শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নারীর ক্ষমতায়ন ও শিশুদের অধিকার প্রতিষ্ঠা আমেরিকার জন্যও অনুপ্রেরণা হতে পারে।