সময় এখন ডেস্ক:
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বতর্মান সরকার দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছে।
তিনি বলেন, দেশ একসময় অপরাধীদের অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছিল। জ’ঙ্গীবাদের উত্থান ঘটেছিল। শেখ হাসিনার শাসনামলে বিচার বিভাগ স্বাধীন ও নিরপেক্ষভাবে কাজ করছে।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীতে বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের নবনির্মিতব্য বহুতল ভবনের নির্মাণ কাজ পরিদর্শনকালে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান ও জেষ্ঠ্য আইনজীবী ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, সচিব মো. রফিকুল ইসলাম, হিউম্যান রাইটস্ অ্যান্ড লিগ্যাল এইড কমিটির চেয়ারম্যান মোখলেসুর রহমান বাদলসহ অন্যান্য কর্মকর্তাগণ, গণপূর্ত অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলীগণ ও ভবন নির্মাণ কাজের দায়িত্বপ্রাপ্ত ঠিকাদাররা এসময় উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী ও বার কাউন্সিলের ফিন্যান্স কমিটির চেয়ারম্যান শ ম রেজাউল করিম আরও বলেন, বিচার বিভাগের অপরিহার্য অংশ হচ্ছে আইনজীবীরা। আইনজীবী ও বিচার ব্যবস্থার কল্যাণে শেখ হাসিনার সরকার সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছে।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশে বার কাউন্সিল প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তাঁর সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনার হাত ধরে বার কাউন্সিলের ১৫ তলাবিশিষ্ট দৃষ্টিনন্দন বহুতল ভবন নির্মিত হচ্ছে। আইনজীবীদের জন্য এটি নজিরবিহীন আনন্দের বিষয়।
এ সময় নির্মাণাধীন ভবন দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে আধুনিক সুযোগ-সুবিধাসম্পন্ন ও দৃষ্টিনন্দন বার কাউন্সিল ভবন হবে উল্লেখ করে এ ভবন নির্মাণের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আইনজীবীদের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান মন্ত্রী।
মন্ত্রী নির্মাণাধীন ভবনের বিভিন্ন অংশ ঘুরে দেখেন এবং নির্মাণ কাজ দ্রুত শেষ করার জন্য সংশ্লিষ্টদের তাগিদ দেন।
বিএনপির সুবর্ণজয়ন্তীর কর্মসূচি প্রত্যাহার রহস্যজনক: কাদের
করোনার অজুহাতে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে বিএনপি যে কর্মসূচি গ্রহণ করেছিল তা প্রত্যাহার করে নেয়া রহস্যজনক বলেও মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, ইতিহাসের অনেক মীমাংসিত বিষয় নিয়ে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়বে জেনেই বিএনপি স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর কর্মসূচি প্রত্যাহার করেছে।
বৃহস্পতিবার (২৫ মার্চ) বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে ‘২৫ মার্চ উপলক্ষে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। ওবায়দুল কাদের তার বাসভবন থেকে সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি মুখে মুখে মুক্তিযুদ্ধের কথা বললেও একাত্তরের -ণহ’ত্যা নিয়ে একটি কথাও বলেনি। এ ব্যাপারে নীরবতা ‘হানাদার বাহিনীর পক্ষে তাদের অবস্থান স্পষ্ট করে। পাকিস্থানি বাহিনীর নির্যা’তন নিয়েও বিএনপির মুখে কিছু শোনা যায় না। পক্ষান্তরে তারা শুধু সরকারের অন্ধ সমালোচনায় ব্যস্ত।
আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব-উল আলম হানিফ ও ডা. দীপু মনি।