সিলেট প্রতিনিধি:
সিলেটে অতিরিক্ত দামে লবণ বিক্রির দায়ে ৫টি দোকানে জরি’মানা করেছে ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তর সিলেট বিভাগীয় কার্যালয়।
মঙ্গলবার সকাল থেকে নগরীর কাজীটোলা, আম্বরখানা ও শাহী ঈদগাহর ৫টি দোকানে এ জরি’মানা করা হয়।
জরি’মানা করা দোকানগুলো হচ্ছে- কাজীটোলা জনতা স্টোরকে ৩ হাজার, শাহী ঈদগাহ বেগম স্টোরকে ৩ হাজার, ধানসিঁড়ি রুবেল স্টোরকে ২০ হাজার, আব্দুল্লাহ স্টোরকে ৭ হাজার ও আম্বরখানা ফরিদ স্টোরকে ৮ হাজার টাকা।
এছাড়া মূল্যতালিকা না থাকায় শাহপরাণ এলাকায় সাফা স্টোরকে ৪ হাজার টাকা ও অলক স্টোরকে দেড় হাজার টাকা জরি’মানা করা হয়।
এ অভিযান পরিচালনা করেন ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তর সিলেট বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. ফয়জুল্লাহ।
এদিকে একই দিনে শাহপরাণ এলাকায় অভিযান পরিচালনা করেছেন ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তর সিলেট জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. জাহাঙ্গীর আলম।
এ সময় বিভিন্ন অপরাধে বালুচর বিসমিল্লাহ স্টোরকে ৭ হাজার টাকা, মেডিসিন স্টোরকে ৩ হাজার টাকা ও নাহার মেডিসিন স্টোরকে ৬ হাজার টাকা জরি’মানা করা হয়।
কিশোরগঞ্জে বেশি দামে লবণ বিক্রি করায় ২ বিক্রেতার দেড় লাখ টাকা জরি’মানা
কিশোরগঞ্জে বেশি দামে লবণ বিক্রির অভিযোগে দুই ব্যবসায়ীকে দেড় লাখ টাকা জরি’মানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
মঙ্গলবার দুপুরে শহরের বড় বাজারে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গালিব মাহমুদ পাশার নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালিত হয়।
অভিযানে কৃষি বিপণন আইন-২০১৮ অনুযায়ী বড় বাজারের ব্যবসায়ী অজয় সাহাকে ১ লাখ টাকা এবং সুমন মিয়াকে ৫০ হাজার টাকা জরি’মানা করা হয়।
ভৈরব উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা লুবনা ফারজানা জানান, তিনি ভৈরব বাজার মনিটরিংয়ের সময় প্রতি বস্তা লবণ ৫/১০ টাকা বেশি দরে বিক্রির প্রমাণ পেয়েছেন। পরে তিনি লবণের বাড়তি দাম নেওয়া বন্ধ করে দেন।
জেলা প্রশাসক সারওয়ার মুর্শেদ চৌধুরী জানান, বেশি দামে লবণ বিক্রি সংক্রান্ত গুজবের পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন স্থানে মাইকিং করা হচ্ছে। তাছাড়া ভ্রাম্যমাণ আদালতের কাজও চালানো হচ্ছে। বাজার স্থিতিশীল রাখতে বুধবার ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দের সঙ্গে সভা করা হবে।
131