সময় এখন ডেস্ক:
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ৭৪ হাজার ৪০০ ইউএস ডলারসহ এক যাত্রীকে আটক করেছে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের বিমানবন্দরের একটি টিম। রোববার (২৪ নভেম্বর) রাতে তাকে আটক করা হয়।
ওই যাত্রীর নাম মো. মাহবুবর রহমান বলে জানা গেছে।
শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) ড. মো. শহীদুল ইসলাম জানান, চোরা-চালান প্র’তিরোধে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিমানবন্দরে কর্তব্যরত গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বিমানবন্দরের বিভিন্ন পয়েন্টে অবস্থান নিয়ে নজরদারি করতে থাকে।
রোববার রাতে হেভি লাগেজ গেট নম্বর-৪ এলাকায় নজরদারি ও তল্লাশির একপর্যায়ে রাত ১১টার দিকে মালিন্দো এয়ারলাইন্সের (কুয়ালালামপুরগামী ফ্লাইট নম্বর-ওডি ১৬১) যাত্রী মো. মাহবুবর রহমান গেট দিয়ে প্রবেশের সময় গোয়েন্দা টিম তাকে চ্যালেঞ্জ করে।
পরে তল্লাশি চালিয়ে তার হাতের ট্রলি ব্যাগ থেকে ৬৩ লাখ ৯ হাজার ১২০ টাকা সমমূল্যের ৭৪ হাজার ৪০০ ইউএস ডলার জ’ব্দ করা হয়।
বৈদেশিক মুদ্রা বহনকারী যাত্রীকে পুলিশে সোপর্দকরণসহ আটককৃত বৈদেশিক মুদ্রার বিষয়ে কাস্টমস আইনে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে বলে জানান শুল্ক গোয়েন্দা মহাপরিচালক।
শমী কায়সারের বক্তব্য তদন্ত করবে পিবিআই
সাংবাদিকদের ‘চোর’ বলে সম্বোধন করায় অভিনেত্রী শমী কায়সারের বিরু’দ্ধে ১০০ কোটি টাকার মানহা’নি মামলা পুনঃতদন্তের জন্য পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার (২৫ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর হাকিম জিয়াউর রহমান এ নির্দেশ দেন।
আজ মামলার বাদী স্টুডেন্টস জার্নাল বিডির সম্পাদক মিঞা মো. নুজহাতুল হাচান পুলিশের দেয়া প্রতিবেদনের ওপর না-রাজি দেন। না-রাজি শুনানি শেষে আদালত মামলাটি পুনঃতদেন্তের জন্য পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) নির্দেশ দেন।
মিঞা মো. নুজহাতুল হাচান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে রোববার (২৪ অক্টোবর) মামলার সত্যতা খুঁজে পাওয়া যায়নি বলে ঢাকা মহানগর হাকিম জিয়াউর রহমানের আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা শাহবাগ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাহবুবুর রহমান। প্রতিবেদনে তিনি উল্লেখ করেন, শমী কায়সারের বক্তব্যে কোনো মানহা’নিকর ঘটনা ঘটেনি। মামলার বাদী এ বিষয়ে সাক্ষ্য-প্রমাণ হাজির করতে পারেনি।
মামলার বাদী প্রতিবেদনের ওপর না-রাজি দেবেন বলে আদালতে সময় প্রার্থনা করলে বিচারক না-রাজি দেয়ার জন্য আজকের দিন ধার্য করেন।
