বিশেষ সংবাদদাতা:
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের উদ্যোগে জনগণের ভো’গান্তি ও জনসেবা লাভে হয়রা’নি বন্ধের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে জনহয়রা’নি বন্ধের জন্য তাঁর কার্যালয়ে একটি বিশেষ সেল করা হচ্ছে। একজন মহাপরিচালকের নেতৃত্বে সেলের সঙ্গে একটি টেলিফোন নাম্বার থাকবে। যেই নাম্বারে জনভোগা’ন্তির শিকা’র যে কোনো নাগরিক টেলিফোন করে তার অভিযোগ বলতে পারবেন।
একটা অটো হান্টিং টেলিফোন নাম্বারে প্রথম পর্যায়ে যে ১১টা বিষয়ে অভিযোগ করা যাবে, তা হলো:
১. স্বাস্থ্যসেবা লাভে হয়রা’নি। ২. আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে সেবা লাভের ক্ষেত্রে হয়রা’নি। ৩. সরকারী কোনো অফিসে হয়রা’নি। ৪. তথ্য অধিকার প্রাপ্তির ক্ষেত্রে হয়রা’নি। ৫. দুর্নীতি দমন কমিশনে হয়রা’নি। ৬. রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) এর সেবা লাভের ক্ষেত্রে হয়রা’নি। ৭. ভূমি অফিসে বিভিন্ন সেবা লাভে হয়রা’নি। ৮. জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) অফিসে আয়কর বা অন্যান্য ক্ষেত্রে হয়রা’নি। ৯. শিল্প ও বাণিজ্য স্থাপনা সংক্রান্ত হয়রা’নি। ১০. বিদ্যুৎ বিল ও বিদ্যুৎ প্রাপ্তিতে হয়রা’নি। ১১. পানি এবং ওয়াসা সংক্রান্ত হয়রা’নি।
এ সমস্ত হয়রা’নির শিকা’র যে কোনো ভিক্টিম থেকে কোন অভিযোগ পেলে বা সেবার মান খারাপ হলে বা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা কর্মচারীর কাজে গাফি’লতির সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের একটি নাম্বরে ফোন করতে পারবেন। ফোন করে সংক্ষিপ্তভাবে তিনি তার অভিযোগটি বর্ণনা করবেন এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বা অধিদপ্তরে তাৎক্ষণিকভাবে এর প্র’তিকারের জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সূত্র নিশ্চিত করেছে।
প্রধানমন্ত্রী টানা ৩য় বারের মত দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করে জনকল্যানমুখী এবং জনবান্ধবমুখী একটা সরকার ব্যবস্থা তৈরীর উদ্যোগ নিয়েছেন। এজন্য তিনি সুনির্দিষ্টভাবে কয়েকটি প্রস্তাবনা দিয়েছেন। যার মধ্যে অন্যতম দুর্নীতি বন্ধে শুন্য সহিষ্ণুতা এবং জনগণ যেন কোন সেবা লাভে ভোগা’ন্তি বা হয়রা’নির শিকা’র না হন। একারণেই জনসেবার মান যেন উন্নত হয়, মন্ত্রণালয় যেন জবাবদিহিতার আওতায় আসে। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সেবা নিতে গিয়ে যেন জনগণ হয়রা’নির শিকা’র না হয়। সে কারণেই অভিযোগ কেন্দ্র করা হচ্ছে। যেখানে জনসেবা লাভে হয়রা’নি বা ভিক্টিমরা অভিযোগ জানাতে পারবেন।
অটো হান্টিং টেলিফোন নাম্বারটি চালু হওয়ার বহু আগে থেকেই প্রধানমন্ত্রীর সাথে সরাসরি কথা বলার জন্য কয়েকটি বিশেষ নাম্বার রয়েছে। নাম্বারগুলো হলো: +8801555888555, +8801711520000 এবং +8801819260371। এই নাম্বারগুলো ছাড়াও সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর কাছে অভিযোগ দেয়ার জন্য রয়েছে একটি বার্তা পাঠানোর ব্যবস্থা: প্রধানমন্ত্রীকে বার্তা পাঠান
প্রধামন্ত্রীর কার্যালয়ের সূত্রগুলো বলছে, শুধু টেলিফোনে অভিযোগই নয়। চিঠি লিখেও তাদের নাম ঠিকানা দিয়ে অভিযোগের সংক্ষিপ্ত বিবরণী প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পাঠাতে পারবেন। তবে এই ধরনের অভিযোগের নামে যেন কোন রকম বাড়াবাড়ি না হয়। প্রতিহিং’সার বশবর্তী হয়ে কেউ যেন ভিত্তিহীন এবং অ-সত্য অভিযোগ না করে, সেজন্য ব্যবস্থা রাখা হবে বলে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে। সেইজন্যই এখানে নাম ঠিকানা দিয়ে অভিযোগ করতে হবে। আর এখানে ৩য় পক্ষের অভিযোগ রাখার কোন সুযোগ হবে না বলে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে।
শুধুমাত্র ভিক্টিমরাই এখানে আবেদন করেতে পারবেন। তার যে হয়রা’নির বিবরণ সেটাই উল্লেখ করতে হবে। অন্য কোনো ঘটনা বা সাধারণ দুর্নীতি বা কর্তব্যে গাফি’লতি এই চিঠির মধ্যে দেওয়া যাবে না। ব্যাক্তিগত হয়রা’নি এবং সেবা প্রাপ্তিতে প্রতিব’ন্ধকতার অভিযোগই শুধুমাত্র করা যাবে।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে যে, এই ব্যাপারে একটি সফটওয়্যার তৈরীর কাজ চলছে। যেটা করছে এটুআই। এটা সম্পন্ন হলেই আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন হবে।
* ব্যবহৃত ছবিটি প্রতীকি।
২৪ Comments
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ সংবাদ সংস্হার এমডি আবুল কালাম আজাদের লাগাম টেনে ধরোন,প্রিয়নেএী এই লোকটির তত্বাবধানে চলছে আজ জামাত বিএনপিকে ঘরানা কর্মচারীদের নানাহ সুবিধায় পদোন্নতি সহ পুনর্বাসনের মহোৎসব,স্বজনপ্রীতির মাথাও আজ ছাড়িয়ে গেছে,আওয়ামীলীগের লোকজনের চাকুরী আজ হুমকির মুখে,আমি ২১ আগষ্টের আহতো একজন মৃতঞ্জয়ী আওয়ামীলীগ কর্মী একজন ভুক্তভোগী বলছি,যোগ্যতার মানদন্ডে আমার স্ত্রী সর্বোচ্ছ শিক্ষায় শিক্ষিত একজন অসহায়ত্বের স্ত্রী হয়েও আজ নয় বৎসর যাবৎ নিম্নপদে নানাহ বঞ্চনার চাকুরী করছে,আজও এই অসৎ লোকটি তার কোন অধিকার দিচ্ছেনা,অথচ তার আপন দুই ভাগিনা অশিক্ষিত হয়েও আজএরা অনৈতিক সুবিধায় এরা চাকুরী করছে,আমার স্ত্রী নয় বৎসরে ত নং গ্রেড প্রাপ্ত,আর কালামের ভাগিনা আজ ৪ বৎসরে অশিক্ষিত হয়েও এরা এখন ৩নং গ্রেডে উন্নীত,তাছাড়া বিএনপি’র আমলে আমানউল্লা করিরকতৃক নিয়োগপ্রাপ্ত এরা দুইজনই এখন দুই বিভাগের প্রধান করে পদে উন্নতি করে দুই বিভাগের প্রধান করে দিয়ে পুরস্কার দিয়েছে এই অসৎ আবুল কালাম আজাদ,প্রিয়নেএী এই আবুল কালাম আজাদ কবে উল্লেখযোগ্য ভুমিকায় অবতীর্ণ হয়ে আওয়ামীলীগ করেছেন,দলের দুঃসময়ে এই কুট কৌশলী লোকটি কবে দুই কলম লিখে দলের পক্ষে অবস্হান নিয়েছিল এগুলো আজ ও প্রশ্ন?এই অনুপ্রবেশকারী কি করে রাষ্ট্রের এত সুবিধায় আজ আসীন?জয়বাংলা ✌ জয়বঙ্গবন্ধু
Madem My name h.kabir if u have eanaf time please give me some time fore me.
My mobile no 01710923157
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমরা সিলেট সিটি কর্পোরেশনের ১৪নং তোপখানা ওয়ার্ডের বাসিন্দা, বন্দর বাজার থেকে ওসমানী শিশু পার্কের পাশ দিয়ে সুপানিঘাটের দিকে যে লিংক রোর্ড গিয়েছে সে রোর্ডের পাশের বাসাবাড়ির বাসিন্দাগণ দীর্ঘ চার যুগ ধরে অনেক প্রচেষ্টা চালিয়ে এলাকায় পানির বিতরণ লাইন বসানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছেন,প্রায় সাত মাস আগে সিসিকে আমাদের এলাকা দিয়ে পানির বিতরণ লাইন বসানোর অর্ডার হয়েছে।কিন্তু এখন পর্যন্ত পানির বিতরণ লাইন বসানো হয়নি। এব্যাপারে আপনার সদয় দৃষ্টি কামনা করিতেছি।
তারিখ ২১/১২/২০১৯ ইং আব্বাস ঊদ্দিন আহমদ
ধোপাদিঘীর দক্ষিণ পাড়
পো+ জিলা সদর সিলেট ৩১০০
মোবাইলঃ ০১৭৪৯৭৭৫৮৪৮
আমার বাসা সেয়দপুর থানাই
আমার বাসার সাথে ই একজন পলি ও পিপি এর ফ্যাক্টরি দিয়ে দিন রাত পলি ও পিপি বানাচ্ছে
যার গন্ধে এলাকাই থাকা মুসকিল হয়ে উঠেছে
পরিবেশ আধিতপ্তর এ আভিযোগ করসি কোন কাজ হইনি
যার ফ্যাক্টরি আছে তার নাম ঠিকানা দেওয়া হইল
নাম: বাবু চোধুরি
পিতা: কফিল চৌধুরি
ঠিকানা : সাহেব পাড়া রেল স্কুল রোড়
sishu Academy te ANJIR LITON k khub dorkar APA
ধন্যবাদ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে এই পদক্ষেপ নেওয়ার জন্যে,,,
আল্লাহ যেন নেক হায়াত বাড়িয়ে দেয় এবং দেশ ও জাতির কল্যাণে কাজ করার সুযোগ বাড়িয়ে দেয়,আমীন
coment korte chai but jader birudhe bolbo dekha jak oder kichu holo.na amar ee problem create hoilo ai jonno kew nijer khoti chay amar basa dinajpur sadar eee onk kichu hoy
ধন্যবাদ
মানণীয় প্রধান মন্ত্রী, সালাম নিবেন। ঢাকা ৯ আসনের সবুজবাগ থানার ৪ নং ওয়ার্ড এর আব্দুল আজিজ স্কুলের পুরব পাসের ঢাকা দক্ষিন সিটি করপরেশনের রেকড ক্রিত পাকা রাস্তা টি (দাগ নং ৩১২০) ২০১৭ সালে DSCC কত্রিক মেজিস্ট্রেট জনাব শোহেব উচ্ছেদ করার পর জুন, ১৮ তে আব্দুল আজিজ স্কুল সংলগ্ন প্লট দাগ নং ৩১১৯ এর মালিক গন সফি, রিয়াজ স্কুল করতিপক্ষ হওয়ায় পুনরায় দখল করেছে। মাটির নিচে পাকা রাস্তা এখন ও বিদ্যমান। রাস্তার উপর গেট নিরমান করে চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে।এ নিয়ে ETV তে প্রতিবেদন প্রচারিত হয়েছে।আপনার হস্তক্ষেপ এ রাস্তা টি পুনরায় দখল মুক্ত ও সংন্সকার করা হউক। DSCC কে চিঠি দেয়া হয়েছে। রাস্তাটির বতমান ও আগের ছবি, ভিডিও, সরকারী প্রমাণাদি দেখান যাবে।
যোগাযোগ। 01717049927, 01777164578.
আমার বাড়ী গোপালগন্জ জেলার কাশিয়ানী উপজেলার জঙ্গলমুকন্দপুর গ্রামে।
আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান, আমার বাবা একজন মুক্তিযোদ্ধা ও সৈনিক।
পদ্মাসেতু রেল প্রকল্পে আমাদের বাড়ী অধিগ্রহনে আমরা কোন প্রকার ক্ষতিপুরন পাইনি। আমার বাড়ী জঙ্গলমুকন্দপুর মৌজায়, যাহার BRS দাগ নং ৪১৭, SA দাগ নং ৪৪০.
প্রধানমুন্ত্রীর সমীপে প্রার্থনা, আমার স্থাপনার ক্ষতিপুরন যাহাতে পাই, সেই ব্যবস্থা করতে হুজুরের মর্জি হয়।
মোঃ মফিজুর রহমান
জঙ্গলমুকন্দপুর,কাশিয়ানী, গোপালগন্জ।
বিনিত নিবেদন এই যে ,আমার পিতা ১৯৯৩ সালের পর্যন্ত রেলে কর্মরত ছিলেন বি এন পির ক্ষমতার সময় ।তখন সরকারি লোকদের গোল্ডেনহেনশিপ নামে পেকেজ দিয়ে অনেককেই চাকরিচুত করে পুরো টাকা দিবে বলে লোভ দেখিয়ে ছিল কিন্তু আমার পিতা শুধুই তিন লক্ষ টাকাই পেয়েছিলো বাবা অনেক চেষ্টা করেও সেই বাকি টাকা পায়নি বাবা ১৯৯৭সালে মারা যায় পরে আমি আর আমার মা সমস্ত কাগজপত্র আবার রেডি করে ছিলাম চট্রগ্রাম সি আর বি তেও ৫০বারেরও অধিক যেয়েও কোন লাভ হয়নি আমাদের সকল কাগজ পত্র ওরা রেখে দিয়ে পরে দেখা করতে বলে কিন্তু পরে যেয়ে দেখি আমার বাবার কাখজ নাকি খুজেই পাচ্ছে না। তারপর টাকায় মহিউদ্দিন খান আলমগীর তখন আওয়ামিলীগের মন্তির কাছে গিয়েছিলাম তিনি একটি সুপারিশ চিঠিও দিয়েছিলেন পরে সে চিঠি জমা দিয়ে ছিলাম সি আর বি অফিসে কিন্তু
তারা বলে আমার বাবার এস আর নাকি ফাইলে নেই ,চলে আসলাম আজ আমার মা পঙ্গু হয়ে বিচানায় কষ্টের জিবন যাপন করছে তাই আপনার সাথে দেখা করার ইচ্ছে, মা ,আপনার কাছেই শেষ ভরসা।আমার বাবার নাম মোঃমোবারক হোসেন চৌধুরী পিতা ছায়েদ আহম্মদ চৌধুরী চাদপুর পুরান বাজার।মিজান চৌধুরী বাড়ি। আমার পিতা প্রথমে চাদপুর তার পর লাকসাম তার পর পোটকলোনি লোকসেট তার পর পাহাড়তলী লোকোসেটে চাকরি করেছিলো। আমার ফোন ০১৮১৯৫১৮৭১৩ বড় ছেলে।
আসসালামু আলাইকুম ,বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমার নেতা তিনি আমার আদশ্য, আমরা মন থেকে তাকে ভালোবাসি লোক দেখানো হয় তাই আজ আমরা মাটিতে পরে আছি এতে দুঃখ নেই এত টুকু, কষ্ট শুধু এত টুকু আমাদের দেখার কেও নেই, হয়তো তিনি থাকলপ মাটিতে থাকতে হত না তিনি উদারতার আমাদের মাটি থেকে তুলতেন , আমার নেতার থাকবে আমার বুকের মাঝে চিরকাল, জয় বঙ্গবন্ধু 😢😢😢
তুমি মরনাই তুমি আছো বুকের মাঝে
তুমি আছো প্রতি টা রক্ত ফোঁটায়
শাহিন কাদির আনন্দ, কুষ্টিয়া, বাংলাদেশ
০১৭৩৮৯৯১৯৭১,০১৭৬৬৩৭০৫৯৬
Dear Pray Minaster Shak Hasina
Worm Greating from Bangladesh
Dear Madam,
I am so sory to dusterb you about that Novel Corona virus (COVID -19) sir I hope you and your family & friends college are save from that virus. I will pray fore all prason I hope god will helpe and save every one.Sir I aloyes miss you.and I am realy proude of you and your Govement ther aloyes give you best soput but. We are not get any kind of soput from Our Govement. In that seastion what I will bo for my kids and my family member my family member was 14 person. Since 3 month I don’t have any kind of earning sorse to bay any kind meadical equepment and food for my family and baby milk for my kids so in that seasion fi you have any kind help line so Please help mee and family. Reading your Best Concierge Time and Transprotation Service gide From Hotel Hala Arjan By Rotana Abu Dhabi.But Now since 1Fast of December2018 working in The Westin Dhaka in Bangladesh. (Gulshan-2) Ok come to the point our MD.Sir Mr.Nur Alli sir he don’t caer about his staf. He has lot of money ad he earning from Hotel but he not give proper salary to us if you give proper rat in his Houe you can gate all informational. But I have request to you madem please hide my name.
I will send you my Prime Bank Limited Banani Branch Dhaka Account number :-SB A/C NO:-2132211019564 just you thing how ever working in the hotel management how is posinole his salary 21500-30000 Taka only.Please tray to mack trusem othary so we can get our fulll servise charg thank you.
For my humbell request to you sir please help me and my family god will help you at that time we are spen lote of money please think that god will help you aloyes.
Thank you,
Beat Regards,
Md.Kabir
Concierge HalaArjan By Rotana
Now The Westin Dhaka Bangla
Mobile:+8801710923157&+8801995533057
From Bangladesh Dhaka
My imo id-Mohammad mamun & mob:+8801710923157
আব্বাস উদ্দিন আহমদ তারিখ ২০/৬/২০২০ইং।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমরা সিলেট সিটি কর্পোরেশনের ১৪নংতোপখানা ওয়ার্ডের বাসিন্দা ।দীর্ঘ চার যুগ ধরে আপ্রাণ চেষ্টা করে পানির বিতরণ লাইন বসাতে ব্যর্থ হয়েছি।বন্দর বাজার থেকে শিশুপার্ক হয়ে সুপানিঘাট হয়ে নূতন ব্রীজের দিকে যে রাস্তা গিয়াছে সে রাস্তার পাশের বাসিন্দা।এ ব্যাপারে ২০১৯/২০২০ইং দৈনিক ইত্তেকাক পত্রিকায় আটবার ও দৈনিক সংবাদ পত্রিকায় দুইবার সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছি,এ ছাড়া বিগত ২১/১২/২০১৯ইং ফেইসবুকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট আবেদন করে আজ পর্যন্ত পানির বিতরণ আনতে পারিনি।অতএব সবিনয় নিবেদন দ্রুত পানির বিতরণ লাইনের ব্যবস্থা করে আমাদের দুর্ভোগের হাত থেকে রেহাই দিতে আপনার মর্জি হয়।
মাননীয় প্রধান মন্ত্রী আমরা সিলেট সিটি কর্পোরেশনের ১৪ নং ওতার্ডের ধোপাদিঘীর দক্ষিণ পাড়ের বাসিন্দা। দীর্ঘ চার যুগ ধরে আপ্রাণ চেষ্টা করে বন্দর বাজার থেকে সুপানী ঘাটের দিক হয়ে নূতন ব্রীজের দিকে যে লিংক রোড গিয়েছে,সে রোর্ডেড় পাশে পানির বিতরন লাইন আনার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছি। এ ব্যাপারে স্থানীয় সরকার মন্ত্রীর দৃষ্টি পত্রিকার মাধ্যমে,২০১৯/২০ ইং সালে ইত্তেফাক এ আটবারও সংবাদ পত্রিকায় দুইবার আবেদন করেছি। এ ছাড়া গত ২১/১২/২০১৯ ইং ফেইসবুকে মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে এখনো পানির বিতরণ লাইন বসাতে পারি নাই।সবিনয় নিবেদন আমাদের পানির বিতড়ণ লাইন দ্রুত বসানোর আকুল আবেদন করছি।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সমীপে।
বিষয়ঃ সিসিক কর্তৃক দেওয়ানি আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে জায়গা দখল প্রসঙ্গে।
জনাব সবিনয় নিবেদন এই যে আমি সিটি কর্পোরেশন এলাকায় ১৫/৯/৫৪ ইরেজি তারিখে আমার পিতা জায়গা খরিদ করেছেন।দলিল নম্বর ৮৫৮৭।এই জায়গায় আমাদের দুইটি ডিগ্রি রয়েছে।একটি হলো এডিসি রেভিনিউ কোর্টের রায়।মামলা নং১২/৬৬।আরেকটি হলো দেওয়ানি কোর্টের রায় মামলা নং ৩২২/৭৯।এখানে আদালত সিটি কর্পোরেশন আমার জায়গার শান্তিপূর্ণ দখলে সিটি কর্পোরেশন হস্তক্ষেপ করতে পারবে না বলে রায় দিয়েছে।পরবর্তীতে আমরা হাইকোর্ট ডিভিশনে মামলা করি।মামলার নং হলো First appeal 84/2020।হাইকোর্ট বন্ধ থাকার সুযোগে সে জায়গা দখল করেছে।এখন পর্যন্ত সিটি কর্পোরেশন কোন কাগজ প্রর্দশন করতে পারেনি।
অতএব সবিনয় বিনীত অনুরোধ বিষয়টি তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে আপনার সহানুভূতি প্রার্থনা করিতেছি।
তারিখ ১৬/০৭/২০২১ ইং বিনীত
আব্বাস উদ্দিন আহমদ।
ধোপাদিঘীর দক্ষিণ পাড় পোঃজিলা সদর সিলেট ৩১০০।
মোবাইল নং ০১৭৪৯৭৭ ৫৮৪৮।
গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সমীপে।
বিষয়ঃসিলেট সিটি কর্পোরেশন এলাকার হাল জরিপের অশুদ্ধ রেকর্ড সংশোধন করে দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা এবংমামলা জট দ্রুত নিরসনের উপায় প্রসঙ্গে।
এস,এ জরিপের মৌজা ম্যাপের রেকর্ডের সাথে হাল জরিপের মৌজা ম্যাপ ও রেকর্ডের জমির পরিমাণ দলিলের চৌহাদ্দার মধ্যে জমির সর্বমোর্ট পরিমাণের সাথে হুবহু মিল রেখে মৌজা ম্যাপের মধ্যে জমি মাপ-জোক করে প্রকৃত মালিকের সর্বমোট দলিলের জমির পরিমাণ নির্ধারণ করে জমির রেকর্ড শুদ্ধভাবে করা ও অশুদ্ধ রেকর্ড সংশোধন করা সম্ভব। সিলেট সিটি কর্পোরেশন এলাকার মধ্যে হাল জরিপের সময় নজিরবিহীন দুর্নীতি অনিয়ম হয়েছে।সিসিক এলাকার জরিপের কাজ সম্পন্ন হয়ে বর্তমানে প্রিণ্ট হয়ে গেজেট আকারে প্রকাশিত হওয়ার পথে।এখন ও সময় আছে অশুদ্ধ রেকর্ড সংশোধন করে অনিয়ম ও ভূল ত্রুটি দূর করার।এটা প্রকাশিত হওয়ার পর যদি ও ল্যাণ্ড সার্ভে ট্রাইবুনালে আপত্তি দিয়ে রেকর্ড সংশোধন করার নিয়ম আছে।সেখানে সমস্যা হলো প্রভাশালীরা প্রভাব খাঁটিয়ে গরীবের জায়গা ফেরত পাওয়ার পথ রুদ্ধ করে দিবে।গেজেট আকারে প্রকাসিত হওয়ার আগে যদি সংশোধন করা যায় তা হলে সিসিক এলাকার লক্ষাধিক পরিবার ভূমি সংক্রান্ত হয়রানির হাত থেকে রেহাই পাবে।সিসিক এলাকার বহু ভূমি দস্যুর গরীব মানুষের জমি দখল করে মোটা অংকের অংকের টাকা ঘুষ দিয়ে জাল দলিল করে হাল জরিপে তাদের নামে রেকর্ড করে নিয়ে গেছেন।বেদখল হওয়া জমি উদ্ধার করতে কয়েক যুগ আইনি লড়াই করে মুষ্টিমেয় কিছু প্রকৃত মালিকরা জমি উদ্ধার করতে পারবেন।সিংহভাগ ভূমি মালিকের পক্ষে হারানো জায়গা উদ্ধার করা সম্ভব হবে না।প্রচলিত নিয়মে প্রশাসনিক ও দেওয়ানি আদালতে জমি দখলের মামলা-মোকদ্দামা ইত্যাদির জটিলতা শতাধিক বছরে ও সমাধান করা সম্ভব নয়। ভূমি রেজিট্রি অফিসে দলিলের ভলিউমে ১৫০/২০০ বছর আগের জমির মালিকের ধারাবাহিকতার সাথে মিল রেখে বর্তমান জমির প্রকৃত মালিক বাহির করা সম্ভব। ভূমি ব্যবস্থাপনা সম্পূর্ণভাবে ডিজিটালাইজড করলে দলিলের ভলিউমে সার্চ দিয়ে দ্রুততম সময়ের মধ্যে জাল দলিল খুঁজে বাহির করে ভূমির জালিয়াতি রোধ করা সম্ভব। এতে ভূমি দখল ভূমি জালিয়াতি ইত্যাদি অপকর্ম বন্ধ হবে।ভূমির ব্যবহার স্বত্বঃআইন ২০২০ইং নামে নূতন যে আইন পাশ হয়েছে। সে আইনের বাস্তবায়ন করলে ভূমির জটিলতা নিরসনে বৈপ্লবিক উন্নতি সাধন হবে।
গণ প্রজাতন্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সমীপে।
বিষয়ঃ আমার হারানো পৈত্রিক সম্পত্তি উদ্ধার ও সম্পত্তি ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনা তদন্তের আবেদন।
জনাব
আমার পিতার মৃত্যুর পর পিতার সম্পত্তি আমাদের ওয়ারিশানগণের নামে নামজারী করার আবেদন ১১০/২০০৬ইং সিলেট সদর ভুমি(রাজস্ব)অফিসে আবেদন করলে অফিস ক্লার্ক আঃসাত্তার ও এসিল্যাণ্ড এর পিয়ন আঃকুদ্দুস আমার কাছে ঘুষের টাকা দাবী করলে আমি ঘুষ দিতে অস্বীকার করায় আমার পিতার ১৫/০৯/১৯৫৪ইং দ্দলিল নং ৮৫৮৭।আরিখে কেনা জমি ৫০ বছরের নামজারী দখল দেওয়ানি আদালতের চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা।আদালতের আমাদের পক্ষে দুটি রায় থাকা সত্ত্বেও তৎকালীন এসিল্যাণ্ড সোনামণি চাকমা নামজারী কেটে সিটি কর্পোরেশনের নামে নিয়ে যান।পরে এডিসি রেভিনিউ কোর্টে ২৪/২০০৭ বিবিধ আপীল করলে এডিসি মোজাম্মেল হক আপীল নামঞ্জুর করেন।এরপর যুগ্নজেলা জজ ২য় আদালতে স্বত্ব মামলা ১২৫/২০০৮ইং দাখিল করলে ১২ বছর মামলা চলার পর যুগ্ন জেলা জেলা জজ মাসুদ পারভেজ মামলাটি ডিসমিস করে দেন।পরে হাইকোর্টে সিভিল ডিভিশনে No 84 of 2020 আপীল দাখিল করি।কোর্ট করোনার কারণে দীর্ঘকাল বন্ধ থাকার সুযোগে সিলেট সিটি কর্পোরেশন কোন নোটিশ বা রায় প্রদর্শন না করে ম্যাজিস্ট্রেট পুলিশ সহ লাল পতাকা মেরে আমার জায়গা দখল করেন।মিথ্যা ভূয়া রায়ের ভয় দেখিয়ে আমার ৬কোটির টাকার পৈত্রিক সম্পত্তি দখল করে একজনের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা নিয়ে জায়গার দখল দিয়ে যান।সে মার্কেট নির্মাণ করে ব্যবসা করছে।তার কাছে কোন বৈধ কাগজপত্র নাই।আমি নভেম্বর ২০২১ইং দুদকের কাছে অভিযোগ দিয়ে গণ শুনানীতে অংশগ্রহণ করি।গণশুনানীতে ছোটখাট বিষয়ের অভিযোগের শুনানী ও তাৎক্ষণিক সমাধান দেওয়া হয়েছে।পরবর্তীতে আমি দুদুক অফিসে গেলে তারা আমাকে বলে সরকারের নির্দেশ ছাড়া এ ঘটনার তদন্ত করা যাবে না। আমার জমি সম্পর্কে যে অভিজ্ঞতা হয়েছে তা হলো কোন গরীব মানুষের সম্পত্তি ছিনতাই হলে প্রশাসনিক আদালত নিম্ন আদালত থেকে প্রতিকার পাওয়া সম্ভব নয়।উচ্চ আদালতে মামলার খরচ বহন করার ক্ষমতা ৯০% মানুষের নাই।মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনার কাছে সবিনয় নিবেদন আমার সম্পত্তি ফেরত পেতে আপনার নূন্যতম সহানূভুতি চাই।একই সাথে দুদককে আমার ঘটনা তদন্তের নির্দেশ দিতে আপনার মর্জি হয়। বিনীত
আব্বাসউদ্দিন আহমদ
ধোপাদিঘীর দক্ষিণ পাড় সিলেট ৩১০০
মোবাইলঃ০১৭৪৯৭৭৫৮৪৮
গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সমীপে।
বিষয়ঃডিজিটাল জরিপ নির্ভূল ও সঠিক হওয়া প্রসঙ্গে।
ডিজিটাল জরিপের পাইলটিং পটুয়াখালী থেকে শুরু হচ্ছে,এ জরিপ শুরুর সঙ্গে সঙ্গে খসড়া ম্যাপ তৈরি করে ওয়েব সাইটে দেওয়া হবে।যাতে জমির মালিক পৃথিবীর যে কোন প্রান্ত থেকে তার জমির ম্যাপ দেখে জমির পরিমাণ কমবেশী হলে সঙ্গে সঙ্গে আপত্তি দিয়ে সংশোধনের ব্যবস্থা করতে পারেন।এ ব্যাপারে ইলেকট্রনিক ও প্রিণ্ট মিডিয়ায় ব্যাপক প্রচারণা চালাতে হবে,যাতে জমির মালিক ঠিক সময়ে তার সমস্যার সমাধান করার সুযোগ পান।যদি আপত্তি পাওয়ার পর জরিপ অধিদপ্তর ভূল নির্দিষ্ট সময় সীমার মধ্যে সংশোধন না করে।তা হলে আদালতে মামলা করে জমির মালিক রায় পেলে তার সমুদয় ক্ষতিপূরণ জরিপ অধিদপ্তরকে দিতে হবে,এ আইন করলে ভুমি জরিপ অধিদপ্তর ভূলে ও ভূল রেকর্ড করে দিবে না।আরেকটি সমস্যা হলো ব্যক্তির সম্পত্তি সরকারের নামে ভূল করে হোক বা খাজনা বকেয়া হোক বা অন্য কোন উপায়ে উঠে গেলে,সে ব্যক্তিকে সম্পত্তি ফিরে পাওয়ার জন্য কেন আদালতে আসতে হবে।এ সমস্যা নিয়ে আদালতে আসার কোন প্রয়োজন পড়ে না। যদি প্রশাসনিক আদালত সমস্যাগুলো অতি সহজেই জমির দলিল,মৌজা ম্যাপ,খতিয়ান,চৌহাদ্দা পরীক্ষা নিরীক্ষা করে এর সমাধান দিতে পারেন।বর্তমানে এ সমস্যা নিয়ে আদালতে মামলা করে রায় পেলে ও তারপর কেন নামজারি করতে এত গড়িমসি?এ সমস্যাগুলো গুরুত্ব সহকারে সমাধান করলে আদালতে মামলাজট বহুলাংশে হ্রাস পাবে। পটুয়াখালী থেকে শুরু হওয়া ডিজিটাল জরিপের কাজ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সচিবালয় থেকে নিয়মিত মনিটরিং করার ব্যবস্থা করলে দ্রুত নির্ভূল ভাবে জরিপের কাজ সম্পন্ন হবে। তারিখঃ১৮/০৮/২০২২ইং বিনীত
আব্বাসউদ্দিন আহমদ
ধোপা দিঘীর দক্ষিণ পাড় সিলেট ৩১০০
গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সমীপে।
বিষয়ঃ দেওয়ানি মামলার ফাইলিং প্রসঙ্গে।
সেরেস্তাদারের কাছে ফাইলিং এর দায়িত্ব থাকার কারণে দেওয়ানি মামলাগুলোর মধ্যে যেগুলো অপ্রয়োজনীয়,অকেজো সেই মামলাগুলো শুনানির জন্য ফাইলিং এর কারণে আদালতে মামলার পাহাড় জমে উঠেছে। এখানে উল্লেখ্য যে দেওয়ানি মামলার মধ্যে শতকরা ৯৫% মামলায় বিজ্ঞ আইনজীবী বলে দিতে পারেন মামলায় বাদী হারবে না জিতবে।সুতরাং শুনানি করে ফাইলিং করার সময় বিচারক বুঝতে পারবেন মামলা অপ্রয়োজনীয়, অকেজো কিনা।
উপরোক্ত আলোচনা থেকে বুঝা যায় প্রাথমিক শুনানি করে ফাইলিং করলে অধিকাংশ মামলার উদ্ভব হবে না।বিষয়টি জনস্বার্থে গুরুত্বপূর্ণ হলে এটি বাস্তবায়নের জন্য সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
তারিখঃ০৮/১১/২০২২ইং বিনীত
আব্বাস উদ্দিন আহমদ
ধোপাদিঘীর দক্ষিণ পাড় সিলেট ৩১০০
গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সমীপে।
বিষয়ঃ উচ্চ আদালতে জামিনের শুনানি প্রসঙ্গে।
বর্তমান সরকার জেলা আদালত সমূহের আর্থিক ক্ষমতা অনেক বাড়িয়েছেন।পুর্বে পাঁচ লক্ষ বা ততোধিক টাকার সম্পত্তির মামলার আপীল উচ্চ আদালতে করতে হতো।বর্তমানে পাঁচ কোটি টাকা পর্যন্ত মূল্যমানের সম্পত্তির মামলা জেলা জজ আদালত সমূহে আপীলের সুযোদ দেওয়ায় ভূক্তভোগীর বিশাল একটি অংশ আপীল করার সামর্থ লাভ করেছেন।দেশের শতকরা ৮৫% ম্মানুষের উচ্চ আদালতে মামলা করার সামর্থ নাই।উচ্চ আদালতে মামলা করা ব্যয়বহুল ও সময় সাপেক্ষ।উচ্চ আদালত যে সমস্ত মামলার জামিনের শুনানি হয় সেগুলো জেলা জজ আদালত সমূহে জনস্বার্থে করার ক্ষমতা দেওয়ার জন্য সরকারের সদয় দৃষ্টি কামনা করছি।
একটা দেশের উচ্চ আদালত কেন জামিন শুনানি করে সময় নষ্ট করবে ?? বরং এই সময় আপীল রিভিশন মামলা শুনানি করে দ্রুত নিষ্পত্তি করলে সাধারণ মানুষ আরো বেশী ন্যায় বিচার পাবে।জামিন দেয়া বা না দেওয়াতে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয় না। এটা নিম্ন আদালত সমূহ দিতে পারে,এতে সাধা্রণ মানুষের টাকাও কম খরচ হবে।
তারিখঃ ১৫/১১/২০২২ইং বিনীত
আব্বাস উদ্দিন আহমদ
ধোপা দিধীর দক্ষিণ পাড় সিলেট ৩১০০
গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সমীপে।
বিষয়ঃ জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের কার্যালয়ে জনদুর্ভোগ লাঘবে গণ শুনানির ব্যবস্থা করার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ।
বর্তমানে দেশের কয়েকটি জেলায় জেলা প্রশাসকগণ গণ শুনানি করে জনদুর্ভোগ লাঘবে কাজ করে যাচ্ছেন।এতে সেবা প্রার্থীর কিছু সমস্যার তাৎক্ষণিক সমাধান করে দিচ্ছেন জেলা প্রশাসকগণ।যেগুলো তাৎক্ষণিক সমাধান করা সম্ভব হয় না, তা তদন্ত করে সেগুলোর মধ্য থেকে আর ও কিছু সমস্যার সমাধান করে দিচ্ছেন।যেগুলি সম্ভব হয় না সেগুলো সমাধানের জন্য প্রয়োজনীয় পরামর্শ,দিক নির্দেশনা দিচ্ছেন। এতে অনেক ভূক্তভোগী মামলা,মোকদ্দমা,হয়রানি,আর্থিক ক্ষতির হাত থেকে রেহাই পাচ্ছেন।সারাদেশে প্রতিমাসে একদিন সকল জেলার জেলা প্রশাসক,উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাগণ তাদের নিজ নিজ জেলা উপজেলা কার্যালয়ে গণ শুনানির ব্যবস্থা করলে দেশের বহু ভূক্তভোগী মানুষকে মামলা,মোকদ্দমা,হয়রানি আর্থিক ক্ষতির হাত থেকে রেহাই দিতে পারবেন। এতে প্রশাসন ও জনগণের ব্যবধান দূর হবে। এর ফলে একদিকে সরকারের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পাবে অপরদিকে জনগণের কাছে সরকারের গ্রহণযোগ্যতা ও জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাবে।আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এর সুফল সরকার পাবেন।
তারিখঃ ২৫/১১/২০২২ইং বিনীত
আব্বাসউদ্দিন আহমদ
ধোপাদিঘীর দক্ষিণ পাড় সিলেট ৩১০০
গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সমীপে।
শিরোনামঃ দুর্নীতির লাগাম টেনে ধরা প্রসঙ্গে।
বর্তমান সরকার দুর্নীতি দমনে যে সব ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন,সেগুলোকে আরো কার্যকর ও গতিশীল করার জন্য আরো কিছু ব্যবস্থা গ্রহণ বর্তমান বাস্তবতায় অপরিহার্য হয়ে পড়েছে।
বৈশ্বিক মন্দার অজুহাতে দুর্নীতবাজ কর্মজীবীগণ ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের আগে ঘুষের রেট যে কাজে ২০০টাকা ছিল এখন সে কাজে ৫০০টাকা,যে কাজে ৪/৫শত টাকা লাগত এখন সে কাজে নূন্যতম ১০০০টাকা ঘুষ না দিলে কাজ হয় না।সরকারী চাকুরীজীবী ছাড়া সকল পেশার মানুষের আয় কমেছে ব্যয় বেড়েছে উল্লেখযোগ্যহারে।যার ফলে দেশের সংখ্যাগরিষ্ট মানুষ চরম দুংখ কষ্টের মধ্যে দিন অতিবাহিত করচ্ছেন।এসব শুনতে ওমানতে নারাজ দুর্নীতিবাজগণ।এগুলি প্রতিরোধ করতে হলে দুদকে অনলাইনে,ডাকযোগে ও সরাসরি অভিযোগ দেওয়ার ব্যবস্থা করা যেতে পারে।যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দেওয়া হবে তাদের অভিযোগ ডায়েরী করে রাখার ব্যবস্থা করা যেতে পারে।অভিযোগ দেওয়ার নির্দিষ্ট সময়সীমা শেষ হওয়ার পর গণ শুনানির ব্যবস্থা করে গণশুনানির দিন দুদক অভিযোগকারী ও অভিযুক্ত ব্যক্তিকে মুখোমুখি করে জিজ্ঞাসাবাদ করে যেগুলি তারা সমাধান দিতে রাজী হবে সেগুলি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সমাধান করে দিলে,সেগুলির জন্য শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না,তবে অভিযোগের ডায়েরীতে অভিযোগ রেকর্ড করা থেকে যাবে।এ রকম একশত বা ততোধিক অভিযোগ যার বিরুদ্ধে করা হবে,সে চাকুরীজীবী চাকুরীতে থাকার নৈতিক অধিকার হারাবেন।সরকার তাকে চাকুরী থেকে অব্যাহতি দিলে আইনি প্রতিকার করে ও চাকুরীতে ফিরে আসা দুরূহ হবে।দুদকে মিথ্যা অভিযোগ কেহ দায়ের করবে না।এটা সবাই জানে।কর্মজীবীদের বার্ষিক গোপণ প্রতিবেদনের সাথে দুদকের ডায়েরী থেকে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে দেওয়া অভিযোগের কপি সংযুক্ত করে দিতে হবে।কর্মজীবীদের পদোন্নতি,ইনক্রিমেণ্ট ,ভালো জায়গায় পোষ্টিং,সম্মাননা দেওয়ার আগে দুদকের অভিযোগের কপি সহ অন্যান্য সকল রিপোর্ট পর্যালোচনা করে এগুলি দেওয়া যেতে পারে।দুদকের কাছে অভিযোগের উপযুক্ত প্রমাণ পাওয়া গেলে পেনশন স্থগিত/বাতিল করা সহ আইনি ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।এর ফলে সরকারী অফিসে পিয়নের পদের জন্য ১৫/২০ লক্ষ টাকা ঘুষ দিয়ে চাকুরী পেতে কেহ চাহিবে না।এতে নিয়োগ বাণিজ্যে বন্ধ হবে।দুদকের এ ধরণের তৎপরতা দুর্নীতিবাজ সরকারি কর্মজীবীদের চাকুরীর ভবিষৎ অনিশ্চতার মধ্যে পড়িবে।এ সকল উদ্যোগ নিলে দুর্নীতির লাগাম টেনে ধরা সম্ভব হবে।
দুর্নীবাজদের লাগাম টেনে ধরতে না পারলে ভবিষৎতে এরা আরো বেপরোয়া হয়ে উঠবে।
তারিখঃ০৪/০১/২০২৩ইং বিনীত
আব্বাস উদ্দিন আহমদ সিলেট
তারিখঃ০৪/০১/২০২৩ইং
গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সমীপে।
বিষয়ঃ পুঁজিবাজারে ফ্লোর প্রাইস ও এডভাইজারি সার্ভিস প্রসঙ্গে।
পুঁজিবাজার যখন অত্যন্ত খারাপ অবস্থায় গিয়ে পৌঁছে তখন ফ্লোর প্রাইস অর্থাৎ সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দেওয়া হয়। কেহ সামান্য অসুস্থ হলে তাকে যদি সাথে সাথে চিকিৎসা দেওয়া হয় তা হলে কম খরচে কম সময় সুস্থ করে তোলা যায়।গুরুতর অসুস্থ হলে আইসিইউ লাইফ সার্পোট এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে রোগীর।আমাদের দেশের পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা অর্থমন্ত্রণালয়,বাংলাদেশ ব্যাংক,সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশন পুঁজিবাজার থেকে সাথারণ বিনিয়োগকারীর টাকা লুট করে দুর্বৃত্ত্গণ নিরাপদে বেরিয়ে যাওয়া পর পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংশ্লিষ্টদের টনক নড়ে।এটা ৯৬ সাল থেকে চলে আসছে।প্রতিরোধঃ বর্তমানে পুঁজিবাজারে ফ্লোর প্রাইস বেঁধে দেওয়া আছে,এটা বাংলাদশের বাস্তবতায় দীর্ঘকাল অব্যাহত রাখা যেতে পারে।এর সুবিধা হলো একজন স্বল্প শিক্ষিত বিনিয়োগকারী সর্বনিম্ন শেয়ারের দাম জেনে ক্রয় করলে সে শেয়ার ক্রয় করার সময় বুঝতে পারবে কত টাকা শেয়ারের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে এবং কত টাকা বেশী দিয়ে কিনলে তার কত টাকা লস হবে। এগুলি সহজে হিসাব নিকাশ করে একজন সাধারণ বিনিয়োগকারী তার পুঁজি রক্ষা করতে পারবে।বর্তমানে ফ্লোর প্রাইস থাকা না থাকা নিয়ে বাজারে দু পক্ষের মধ্যে তুমুল বির্তক চলছেে। এডভাইজারি সার্ভিস প্রসঙ্গেঃপুঁজি বাজারে আসতে একটি বিশেষায়িত জ্ঞান থাকা দরকার।আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা হলো দেশের শতকরা ৯৮% সাধারণ বিনিয়োগকারীর বিশেষায়িত জ্ঞান নাই।পুঁজি বাজারে বিনিয়োগ করতে হলে রিসার্চ ও এনালাইসিস করে বিনিয়োগ করতে হয়।বিশেষায়িত জ্ঞান ছাড়া রিসার্চ ,এনালাইসিস করা সম্ভব নয়।বিশেষায়িত জ্ঞান ছাড়া পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করলে পুঁজি হারানোর সম্ভবনা প্রবল।বিশ্বের উন্নত দেশ সহ অনেক দেশে এডভাইজারি সার্ভিস চালু আছে।এডভাইজারি সার্ভিসের কাজ হলো বিনিয়োগকারী কোন শেয়ার কিনবে,কোন শেয়ার বিক্রি করবে,কোন শেয়ার ধরে রাখবে সেগুলি ট্রেডিং আওয়ার চলাকালীন সময় এডভাইজারি সার্ভিস থেকে বিনিয়োগকারীর উদ্দেশ্য প্রচার করা হয়। পুঁজিইবাজার স্থিতিশীল হলে এ বাজারে বিনিয়োগকারী আস্থা বেড়ে বিনিয়োগ বিশাল আকার ধারণ করবে। এতে সরকারের রাজস্ব আয় বৃদ্ধি পাবে। প্রতিটি কাজের সুবিধা অসুবিধা আছে।যে কোন সিদ্ধান্ত নিতে হলে এর পক্ষে বিপক্ষে জোরালো বির্তক থাকবে।তুলনা মূলক বিচার-বিশ্লেষণ করে সরকারকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।নূতন শেয়ার বাজারের ছাড়ার সময় প্রতিষ্ঠিত দীর্গকাল লাভজনক অবস্থায় যে সমস্ত কোম্পানী রয়েছে সেগুলোকে অনুমোদন দেওয়ার বিষয় বিবেচনা করা যেতে পারে।দূর্ভাগ্যজনক হলে একথা সত্য যে আমাদের দেশে প্রভাব বিস্তার করে শতকরা ৭৫% উপরে হায় হায় কোম্পানী পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়।আগামীতে এরকম দুর্বল হায় হায় কোম্পানীকে যারা পুঁজিবাজারে তালিকাভূক্তির অনুমোদন দিবেন তাদের জবাবদিহিতা্র আওতায় আনা যেতে পারে। এজন্য দুর্বল শেয়ার অনুমোদন যিনি দিবেন তার বিরুদ্ধে আইনে পদক্ষেল নেওয়ার ব্যবস্থা রাখা চাই। বিনীত
তারিখঃ০৭/০১/২০২৩ইং আব্বাস উদ্দিন আহমদ
ধোপাদিঘীর দক্ষিণ পাড় সিলেট ৩১০০