ইন্টারনেট থেকে মিথিলা ও ফাহমির ছবি সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ

1

আইন আদালত ডেস্ক:

ফেসবুক ও বিভিন্ন অনলাইন নিউজ পোর্টালসহ ইন্টারনেট থেকে অভিনেত্রী মিথিলা ও নির্মাতা ফাহমির অন্ত-রঙ্গ ও ব্যক্তিগত ছবিগুলো দ্রুত সরিয়ে ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী রুম্পার ব্যক্তিগত ছবি সরাতেও ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।

রবিবার বিটিআরসিকে এই নির্দেশ বাস্তবায়ন করতে বলেছেন বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ।

নভেম্বরের শুরুতে পরিচালক ইফতেখার আহমেদ ফাহমির সঙ্গে অভিনেত্রী রাফিয়াথ রশিদ মিথিলার ব্যক্তিগত একাধিক ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এ নিয়ে তোলপাড় হয় ফেসবুকে। বিভিন্ন অনলাইন পোর্টালে ফাহমি-মিথিলার সেসব অন্ত-রঙ্গ ছবি পোস্ট করে খবর প্রকাশিত হয়।

গত বৃহস্পতিবার ফেসবুক, ইন্টারনেট ও অনলাইন নিউজ পোর্টাল থেকে অভিনেত্রী মিথিলা ও ফাহমির সব অন্ত-রঙ্গ ছবি না সরানোর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করেন ব্যারিস্টার তাহসিনা তাসনিম মৃদু।

কক্সবাজার সৈকত থেকে অ’বৈধ স্থাপনা ধ্বং’সে রুল হাইকোর্টের

পরিবেশগত ছাড়পত্র ও স্যুয়ারেজ প্ল্যান্ট ছাড়া কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে গড়ে ওঠা অ’বৈধ স্থাপনা ধ্বং’স ও অপ-সারণে নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।

বার্তা সংস্থা ইউএনবি জানায়, বাংলাদেশ পরিবেশবিদ আইনজীবী সমিতির এক রিটের শুনানি নিয়ে বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ সোমবার এ রুল জারি করেন।

৩ মাসের মধ্যে মন্ত্রিপরিষদ সচিব, পরিবেশ সচিব, বিমান ও পর্যটন সচিব, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত সচিব, জনপ্রশাসন সচিব, পানি সম্পদ সচিবসহ ২২ জনকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

রিটের পক্ষে শুনানি করেন মিনহাজুল হক চৌধুরী, তাকে সহযোগিতা করেন সাঈদ আহমেদ কবির। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার।

সাঈদ আহমেদ কবির জানান, কক্সবাজার জেলার সদর, মহেশখালী, টেকনাফ, রামু, চকরিয়া, উখিয়া ও পেকুয়া উপজেলায় উন্নয়ন বহির্ভূত ও সংরক্ষিত এলাকায় অবস্থিত পাহাড়, টিলা ও বনাঞ্চল দখ’ল থেকে রক্ষায় বিবাদীদের ব্যর্থতা কেন বে-আইনি ঘোষণা করা হবে না জানতে চেয়ে ‍রুল জারি করেছেন আদালত।

একই সঙ্গে ১২০ কিলোমিটার সমুদ্র সৈকতের অ’বৈধ দখ’ল, নির্মাণ, বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান কর্তৃক দূষণ, পৌর বর্জ্য ও ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিকের যত্রতত্র ফেলা বন্ধ করতে বি-বাদীদের ব্যর্থতাকে কেন বে-আইনি ঘোষণা করা হবে না তাও জানতে চেয়েছেন আদালত।

শেয়ার করুন !
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  

এই ওয়েবসাইটের যাবতীয় লেখার বিষয়বস্তু, মতামত কিংবা মন্তব্য– লেখকের একান্তই নিজস্ব। somoyekhon.net-এর সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে এর মিল আছে, এমন সিদ্ধান্তে আসার কোনো যৌক্তিকতাই নেই। লেখকের মতামত, বক্তব্যের বিষয়বস্তু বা এর যথার্থতা নিয়ে somoyekhon.net আইনগত বা অন্য কোনো ধরনের কোনো প্রকার দায় বহন করে না।

১ Comment

  1. ১০০ % । অতীব সত্য । শুধু আমি কেন ? জয় বাংলা শ্লোগানে মুখরিত স্বাধীনতাকামী প্রতিটি বাঙ্গালী এইটি বিশ্বাস করে । বিশ্বাস ঘাতক বেঈমান মীরজাফর মুক্তিযোদ্ধা মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রীয় দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে ঐ জাতীয় চার নেতাকে সবচেয়ে নিরাপদ জায়গা ঢাকা কেন্দ্রিয় কারাগারে নেপথ্যে তারই নির্দেশে বেয়নেট খোঁচায় , অবশেষে গুলি করে নৃশংস ভাবে হত্যা করে ।

Leave A Reply

error: Content is protected !!