অনলাইন ডেস্ক:
আবারও মামুনুল হকের পিতা স্বঘোষিত স্বাধীনতাবিরোধী আল্লামা আজিজুল হক এবং তার আরেক পুত্রের অতীত ইতিহাস এবং অপকর্মের ফিরিস্তি নিয়ে হাজির হলেন কমরেড ডা. এম এ সামাদ। তিনি কমিউনিস্ট পার্টি অব বাংলাদেশ-এর (মার্কসিস্ট) জেনারেল সেক্রেটারি এবং দৈনিক ‘সিপিবিএম’ পত্রিকার সম্পাদক। প্রয়োজনীয় তথ্য-প্রমাণ হাতে নিয়েই তিনি ফেসবুক লাইভে এসে এমন তথ্য জানালেন আজ।
এর আগে গতকাল এই চিকিৎসক এবং আজিজুল হকের পারিবারিক বন্ধু উন্মোচিত করেছেন এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। মামুনুল হক তার পিতার শেষ স্ত্রী অর্থাৎ নিজের সৎ মা ফারহানাকে বিয়ে করেছিলেন হাদিসের দোহাই দিয়ে। এই তথ্য গতকাল সময় এখন-এ প্রকাশিত হওয়ার পর ব্যাপক ভাইরাল হয়।
আজ আবারও ডা. এম এ সামাদ পুরনো পত্র-পত্রিকা এবং বিভিন্ন দলিলপত্র নিয়ে আজিজুল হক এবং তার দুই ‘গুণধর’ পুত্র মাওলানা মাহফুজুল হক এবং তার ছোটভাই মাওলানা মামুনুল হক- অর্থাৎ পিতা এবং দুই পুত্রের ছেলে শিশু বলা- ৎকার এর তথ্য, ঘটনাস্থল এবং এতদসংক্রান্ত বিষয়ে সংগঠিত বিভিন্ন পরিস্থিতির বিস্তারিত তুলে ধরেন।
সেই সাথে তিনি মামুনুল হকের পরিবারের প্রতি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে বলেছেন, ‘যদি আমার তথ্যগুলো ভুল হয় তবে আমার নামে মামলা করুন আইসিটি অ্যাক্টে। আমি তখন আদালতে তথ্য প্রমাণ নিয়ে দাঁড়াব।
এই ভিডিওতে একইসাথে আজিজুল হক কর্তৃক অন্যের মালিকানা জমির ওপর গড়ে ওঠা এবং ওয়াকফকৃত জামেয়া রহমানিয়া মাদ্রাসা কীভাবে দখল করে নিজেদের রাজত্ব কায়েম করেছেন বিএনপি সরকারের আমলে এবং তৎকালীন এক এমপির সহযোগিতায় তা বিশদভাবে তুলে ধরেছেন।
আজিজুল হক এবং তার দুই পুত্রের বিভিন্ন ধরণের অপকর্ম এবং তাদের শিক্ষাগত দিক সম্পর্কে তুলে ধরতে গিয়ে ডা. এম এ সামাদ পত্রিকায় প্রকাশিত তথ্যের ভিত্তিতে জানান, কীভাব মাহফুজুল হক কোরানের পাতা ছিড়ে পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বন করে ধরা পড়ে বহিষ্কৃত হন, একইভাবে কীভাবে আজিজুল হক নিজে অপকর্ম করতে গিয়ে ধরা পড়েন এবং কনিষ্ঠ পুত্র তাদের পারিবারিক ধারা বজায় রেখে বহিষ্কৃত হলেন- বিস্তারিত।
মাদ্রাসায় পিতা এবং দুই পুত্রের বিভিন্ন সময় ছেলে শিশু ধ- এ বিষয়ে ভিক্টিমদের অভিযোগ এবং মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের এ বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ না করে উল্টো অভিযোগকারী অপর এক শিক্ষককে চাকরিচ্যুত করা- এসবও তুলে ধরেন ডা. সামাদ তার ফেসবুক লাইভে।
আসুন দেখে নেয়া যাক এই চাঞ্চল্যকর বিষয়গুলোর পুঙ্খানুপুঙ্খ বিবরণ:
1.9K
